Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

গ্রাম আদালত

দেশের প্রতিটি ইউনিয়নের এখতিয়ারাধীন এলাকায় কতিপয় বিরোধ ও বিবাদের সহজ ও দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে গ্রাম আদালত গঠনকল্পে প্রণীত আইন

যেহেতু দেশের প্রতিটি ইউনিয়নের এখতিয়ারাধীন এলাকায় কতিপয় বিরোধ ও বিবাদের সহজ ও দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে গ্রাম আদালত গঠন এবং এতদ্‌সংক্রান্ত বিষয়াবলী সম্পর্কে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;


সূচী
Anchor
ধারাসমূহ


১৷ সংক্ষিপ্ত শিরোনাম, প্রবর্তন ও প্রয়োগ
২৷ সংজ্ঞা
৩৷ গ্রাম আদালত কর্তৃক বিচারযোগ্য মামলা
৪৷ গ্রাম আদালত গঠনের আবেদন
৫৷ গ্রাম আদালত গঠন, ইত্যাদি
৬৷ গ্রাম আদালতের এখতিয়ার, ইত্যাদি
৬ক। মামলা দায়েরের সময়সীমা
৬খ। প্রাক বিচার
৬গ। মামলা নিষ্পত্তির সময়সীমা
৭৷ গ্রাম আদালতের ক্ষমতা
৮৷ গ্রাম আদালতের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হওয়া ও আপিল
৯৷ গ্রাম আদালতের সিদ্ধান্ত কার্যকরকরণ
৯ক। মিথ্যা মামলা দায়েরের জরিমানা
১০৷ সাক্ষীকে সমন দেওয়া, ইত্যাদির ক্ষেত্রে গ্রাম আদালতের ক্ষমতা
১১৷ গ্রাম আদালতের অবমাননা
১২৷ জরিমানা আদায়
১৩৷ পদ্ধতি
১৪৷ আইনজীবী নিয়োগ নিষিদ্ধ
১৫৷ সরকারী কর্মচারী, পর্দানশীল বৃদ্ধ মহিলা এবং শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যক্তির পক্ষে প্রতিনিধিত্ব
১৬৷ কতিপয় মামলার স্থানান্তর
১৭৷ পুলিশ কর্তৃক তদন্ত
১৮৷ বিচারাধীন মামলাসমূহ
১৯৷ অব্যাহতি দেওয়ার ক্ষমতা
২০৷ বিধিমালা প্রণয়নের ক্ষমতা
২১৷ রহিতকরণ ও হেফাজত
তফসিল

 

 

 

 

 

 

 

 


গ্রাম আদালত
                                               

           গ্রাম আদালত
ভুমিকা

স্হানীয়ভাবে পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মানুষের বিচার প্রাপ্তির কথা বিবেচনায় নিয়ে স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে প্রণীত হয় গ্রাম  আদালত অধ্যাদেশ। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ০৯ মে ১৯ নং আইনের মাধ্যমে প্রণীত হয় গ্রাম আদালত আইন ।এ আইনের মূল কথাই হলো স্হানীয়ভাবে স্বল্প সময়ে বিরোধ নিষ্পিত্তি।নিজেদেন মনোনীত প্রতিনিধিদের সহায়তায় গ্রাম আদালত গঠন করে বিরোধ শান্তি পূর্ণ সমাধানের মাধ্যমে সামাজিক শান্তি ও স্হিতিশীলতা বজায় থাকে বলেই এ আদালতের মাধ্যমে আপামর জনগণ উপকৃত হচ্ছেন ।

গ্রাম আদালত বলতে কী বুঋায় ?

গ্রামা লের কতিপয় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দেওয়ানী ও ফেৌজদারী বিরোধ স্হানীয়ভাবে নিষ্পত্তি করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের আওতায় যে আদালত গঠিত হয় যে আদালতকে গ্রাম আদালত বলে ।

কোন আইনের আওতায় গ্রাম আদালত গঠিত হবে ?

গ্রাম আদালত আইন ২০০৬ এর আওতায় গ্রাম আদালত গঠিত হবে ।

গ্রাম আদালতের উদ্দেশ্য কী?

কম সময়ে, অল্প খরচে, ছোট ছোট বিরোধ দ্রুত ও স্হানীয়ভাবে নিষ্পত্তি করাই গ্রাম আদালতের উদ্দেশ্য ।

গ্রাম আদালত আইন কত তারিখ হতে কার্যকর হয়েছে ?

০৯ মে ২০০৬ তারিখ হতে গ্রাম আদালত আইন কার্যকর হয়েছে ।

গ্রাম আদালত আইন কীভাবে গঠিত হয় ?

৫ (পাচ) জন প্রতিনিধির সমন্বয়ে গ্রাম আদালত গঠিত হয় । এরা হলেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, আবেদনকারীর পক্ষের ২ জন প্রতিনিধি (১ জন ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার এবং ১ জন গণ্যমান্য ব্যক্তি) প্রতিবাদীর পক্ষের ২ জন প্রতিনিধি (১ জন ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার এবং ১ জন গণ্যমান্য ব্যক্তি)

 

ফৌজদারী বিষয়

১। চুরি সংক্রান্ত বিষয়াদি

২। ঋগড়া -বিবাদ

৩। শক্রতামূলক ফসল ,বাডি বা অন্য কিছুর ক্ষতি সাধন

৪। গবাদী পশু হত্যা বা ক্ষতিসাধন

৫। প্রতারণামুলক বিষয়াদি

৬। শারিরীক আক্রমণ ,ক্ষতি সাধন, বল প্রয়োগ করে ফুলা ও জখম করা ।

৭। গচিছত কোনো মুল্যবান দ্রব্য বা জমি আত্নসাৎ

  

 

দেওয়ানী বিষয়

১। স্হাবর সম্পতি দখল পুনরুদ্ধার

২। অস্হাবর সম্পত্তি বা তার মূল্য আদায়

৩। অস্হাবর সম্পত্তি ক্ষতিসাধনের জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়

৪। কৃষি শ্রমিকদের প্রাপ্য মজুরী পরিশোধ ও ক্ষতিপুরণ আদায়ের মামলা

৫। চুক্তি বা দলিল মূল্যে প্রাপ্য টাকা আদায়

 

 

 

 

 

দেশের প্রতিটি ইউনিয়নের এখতিয়ারাধীন এলাকায় কতিপয় বিরোধ ও বিবাদের সহজ ও দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে গ্রাম আদালত গঠনকল্পে প্রণীত আইন

যেহেতু দেশের প্রতিটি ইউনিয়নের এখতিয়ারাধীন এলাকায় কতিপয় বিরোধ ও বিবাদের সহজ ও দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে গ্রাম আদালত গঠন এবং এতদ্‌সংক্রান্ত বিষয়াবলী সম্পর্কে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;


সূচী
Anchor
ধারাসমূহ


১৷ সংক্ষিপ্ত শিরোনাম, প্রবর্তন ও প্রয়োগ
২৷ সংজ্ঞা
৩৷ গ্রাম আদালত কর্তৃক বিচারযোগ্য মামলা
৪৷ গ্রাম আদালত গঠনের আবেদন
৫৷ গ্রাম আদালত গঠন, ইত্যাদি
৬৷ গ্রাম আদালতের এখতিয়ার, ইত্যাদি
৬ক। মামলা দায়েরের সময়সীমা
৬খ। প্রাক বিচার
৬গ। মামলা নিষ্পত্তির সময়সীমা
৭৷ গ্রাম আদালতের ক্ষমতা
৮৷ গ্রাম আদালতের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হওয়া ও আপিল
৯৷ গ্রাম আদালতের সিদ্ধান্ত কার্যকরকরণ
৯ক। মিথ্যা মামলা দায়েরের জরিমানা
১০৷ সাক্ষীকে সমন দেওয়া, ইত্যাদির ক্ষেত্রে গ্রাম আদালতের ক্ষমতা
১১৷ গ্রাম আদালতের অবমাননা
১২৷ জরিমানা আদায়
১৩৷ পদ্ধতি
১৪৷ আইনজীবী নিয়োগ নিষিদ্ধ
১৫৷ সরকারী কর্মচারী, পর্দানশীল বৃদ্ধ মহিলা এবং শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যক্তির পক্ষে প্রতিনিধিত্ব
১৬৷ কতিপয় মামলার স্থানান্তর
১৭৷ পুলিশ কর্তৃক তদন্ত
১৮৷ বিচারাধীন মামলাসমূহ
১৯৷ অব্যাহতি দেওয়ার ক্ষমতা
২০৷ বিধিমালা প্রণয়নের ক্ষমতা
২১৷ রহিতকরণ ও হেফাজত
তফসিল

 

 

 

 

 

 

 

 


গ্রাম আদালত
                                               

           গ্রাম আদালত
ভুমিকা

স্হানীয়ভাবে পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মানুষের বিচার প্রাপ্তির কথা বিবেচনায় নিয়ে স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে প্রণীত হয় গ্রাম  আদালত অধ্যাদেশ। পরবর্তীতে ২০০৬ সালের ০৯ মে ১৯ নং আইনের মাধ্যমে প্রণীত হয় গ্রাম আদালত আইন ।এ আইনের মূল কথাই হলো স্হানীয়ভাবে স্বল্প সময়ে বিরোধ নিষ্পিত্তি।নিজেদেন মনোনীত প্রতিনিধিদের সহায়তায় গ্রাম আদালত গঠন করে বিরোধ শান্তি পূর্ণ সমাধানের মাধ্যমে সামাজিক শান্তি ও স্হিতিশীলতা বজায় থাকে বলেই এ আদালতের মাধ্যমে আপামর জনগণ উপকৃত হচ্ছেন ।

গ্রাম আদালত বলতে কী বুঋায় ?

গ্রামা লের কতিপয় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দেওয়ানী ও ফেৌজদারী বিরোধ স্হানীয়ভাবে নিষ্পত্তি করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের আওতায় যে আদালত গঠিত হয় যে আদালতকে গ্রাম আদালত বলে ।

কোন আইনের আওতায় গ্রাম আদালত গঠিত হবে ?

গ্রাম আদালত আইন ২০০৬ এর আওতায় গ্রাম আদালত গঠিত হবে ।

গ্রাম আদালতের উদ্দেশ্য কী?

কম সময়ে, অল্প খরচে, ছোট ছোট বিরোধ দ্রুত ও স্হানীয়ভাবে নিষ্পত্তি করাই গ্রাম আদালতের উদ্দেশ্য ।

গ্রাম আদালত আইন কত তারিখ হতে কার্যকর হয়েছে ?

০৯ মে ২০০৬ তারিখ হতে গ্রাম আদালত আইন কার্যকর হয়েছে ।

গ্রাম আদালত আইন কীভাবে গঠিত হয় ?

৫ (পাচ) জন প্রতিনিধির সমন্বয়ে গ্রাম আদালত গঠিত হয় । এরা হলেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, আবেদনকারীর পক্ষের ২ জন প্রতিনিধি (১ জন ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার এবং ১ জন গণ্যমান্য ব্যক্তি) প্রতিবাদীর পক্ষের ২ জন প্রতিনিধি (১ জন ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার এবং ১ জন গণ্যমান্য ব্যক্তি)

 

ফৌজদারী বিষয়

১। চুরি সংক্রান্ত বিষয়াদি

২। ঋগড়া -বিবাদ

৩। শক্রতামূলক ফসল ,বাডি বা অন্য কিছুর ক্ষতি সাধন

৪। গবাদী পশু হত্যা বা ক্ষতিসাধন

৫। প্রতারণামুলক বিষয়াদি

৬। শারিরীক আক্রমণ ,ক্ষতি সাধন, বল প্রয়োগ করে ফুলা ও জখম করা ।

৭। গচিছত কোনো মুল্যবান দ্রব্য বা জমি আত্নসাৎ

  

 

দেওয়ানী বিষয়

১। স্হাবর সম্পতি দখল পুনরুদ্ধার

২। অস্হাবর সম্পত্তি বা তার মূল্য আদায়

৩। অস্হাবর সম্পত্তি ক্ষতিসাধনের জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়

৪। কৃষি শ্রমিকদের প্রাপ্য মজুরী পরিশোধ ও ক্ষতিপুরণ আদায়ের মামলা

৫। চুক্তি বা দলিল মূল্যে প্রাপ্য টাকা আদায়